গরম পড়েছে । গরমের সময় রোদের তীব্রতা থাকে বেশী। বেরুনোর আগে তাই সানস্ক্রীন মেখে নেবেন মুখে। ছাতা, রোদ চশমা প্রভৃতি ব্যবহার করুন। গরমে ভারী প্রসাধন এড়িয়ে চলুন। মেকাপ , ফাউন্ডেশন পারতপক্ষে ব্যবহার না করাই ভাল। অগত্যা যদি করতেও হয় তাহলে চেষ্টা করবেন খুব কম সময় তা রাখতে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলবেন।
গরমের সময় মুখের তেল গ্রন্থিগুলোর ক্ষরণ হয় বেশী। তাই ব্রণের প্রকোপটাও থাকে বেশী। এই সময়ে তাই ঘন ঘন মুখ ধোবেন, দুই থেকে তিন বার। মুখ ধোওয়ার জন্য বাজারে বিভিন্ন রকম 'একনে সোপ' পাওয়া যায়। লক্ষ্য রাখতে হবে ব্যবহার্য সাবানটিতে যেন থাকে সালফার, সেলিসাইলিক এ্যসিড অথবা বেনজয়েল পার অক্সাইড।
গরম মানেই ঘাম, ঘামে ভেজা শরীর, ঘামাচি আর অস্বস্তিকর চুলকানি। কিছু কিছু চর্ম রোগ আছে যা গরম এলেই দেখা দেয়। ঘামাচি তার একটি। ঘামাচি থেকে বাঁচতে সূতি কাপড় পরুন। বাচ্চাদেরও তাই পরান। ঘাড়ে, গলায়, বগলে, কুঁচকিতে, পিঠে পাউডার দিবেন। ঘামাচি হলে শরীরে বরফ ঘষতে পারেন, উপকার পাবেন।
কিছু চর্ম রোগ আছে যা গরম এলে বেড়ে যায়। ছত্রাক জনিত রোগ যেমন দাউদ, ছুলি প্রভৃতি এর উদাহরণ। যারা দাউদে ভোগেন তারা দেখবেন গরম কাল এলেই তা বাড়তে থাকে এবং প্রচন্ড চুলকায়। কারণ গরম এলে শরীরে ঘাম হয় এবং শরীর ভেজা থাকে। আর ভেজা শরীরই হলো ছত্রাক জন্মানোর জন্য উপযুক্ত ক্ষেত্র। ফলে শরীরে ছত্রাক বা ফাংগাস জন্মায়।
তাই যাদের শরীরে ঘাম বেশি হয়, তারা সব সময় ঘামে ভেজা কাপড় এড়িয়ে চলবেন। আবার যারা শরীরিকভাবে মোটা তাদের দেহে বেশি ভাজ থাকে। সেই ভাজের মধ্যে ঘাম আর ময়লা বেশি জমে থাকে বলে দেহের ভাজমুক্ত স্থানে ছত্রাক বা ফাংগাস বেশি হতে দেখা যায়। এক হিসেবে দেখা গেছে আমাদের দেশে প্রতি বছর অন্ততপক্ষে ৭০-৮০ হাজার লোক বিভিন্ন রকম ছত্রাক জনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। আবার বিশ্বব্যাপী এক পরিসংখ্যান থেকে দেখা গেছে বিশ্বের এক তৃতীয়াংশ লোক তাদের জীবদ্দশায় কখনো-না-কখনো এসব রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে।
প্রচুর পানি পান করুন। এই সময়ে প্রচুর রসালো মৌসুমী ফল পাওয়া যায় বাজারে। সেগুলো বেশী বেশী করে খাওয়ার চেষ্টা করুন। ত্বক ভালো থাকবে।
সব ঋতুরই ভাল মন্দ আছে। মন্দ গুলো দূরে থাকুক। ভালটাই উপভোগ করুন। এই গরমে সুস্থ থাকুন, ভাল থাকুক আপনার ত্বক।
গরমের সময় মুখের তেল গ্রন্থিগুলোর ক্ষরণ হয় বেশী। তাই ব্রণের প্রকোপটাও থাকে বেশী। এই সময়ে তাই ঘন ঘন মুখ ধোবেন, দুই থেকে তিন বার। মুখ ধোওয়ার জন্য বাজারে বিভিন্ন রকম 'একনে সোপ' পাওয়া যায়। লক্ষ্য রাখতে হবে ব্যবহার্য সাবানটিতে যেন থাকে সালফার, সেলিসাইলিক এ্যসিড অথবা বেনজয়েল পার অক্সাইড।
গরম মানেই ঘাম, ঘামে ভেজা শরীর, ঘামাচি আর অস্বস্তিকর চুলকানি। কিছু কিছু চর্ম রোগ আছে যা গরম এলেই দেখা দেয়। ঘামাচি তার একটি। ঘামাচি থেকে বাঁচতে সূতি কাপড় পরুন। বাচ্চাদেরও তাই পরান। ঘাড়ে, গলায়, বগলে, কুঁচকিতে, পিঠে পাউডার দিবেন। ঘামাচি হলে শরীরে বরফ ঘষতে পারেন, উপকার পাবেন।
কিছু চর্ম রোগ আছে যা গরম এলে বেড়ে যায়। ছত্রাক জনিত রোগ যেমন দাউদ, ছুলি প্রভৃতি এর উদাহরণ। যারা দাউদে ভোগেন তারা দেখবেন গরম কাল এলেই তা বাড়তে থাকে এবং প্রচন্ড চুলকায়। কারণ গরম এলে শরীরে ঘাম হয় এবং শরীর ভেজা থাকে। আর ভেজা শরীরই হলো ছত্রাক জন্মানোর জন্য উপযুক্ত ক্ষেত্র। ফলে শরীরে ছত্রাক বা ফাংগাস জন্মায়।
তাই যাদের শরীরে ঘাম বেশি হয়, তারা সব সময় ঘামে ভেজা কাপড় এড়িয়ে চলবেন। আবার যারা শরীরিকভাবে মোটা তাদের দেহে বেশি ভাজ থাকে। সেই ভাজের মধ্যে ঘাম আর ময়লা বেশি জমে থাকে বলে দেহের ভাজমুক্ত স্থানে ছত্রাক বা ফাংগাস বেশি হতে দেখা যায়। এক হিসেবে দেখা গেছে আমাদের দেশে প্রতি বছর অন্ততপক্ষে ৭০-৮০ হাজার লোক বিভিন্ন রকম ছত্রাক জনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। আবার বিশ্বব্যাপী এক পরিসংখ্যান থেকে দেখা গেছে বিশ্বের এক তৃতীয়াংশ লোক তাদের জীবদ্দশায় কখনো-না-কখনো এসব রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে।
প্রচুর পানি পান করুন। এই সময়ে প্রচুর রসালো মৌসুমী ফল পাওয়া যায় বাজারে। সেগুলো বেশী বেশী করে খাওয়ার চেষ্টা করুন। ত্বক ভালো থাকবে।
সব ঋতুরই ভাল মন্দ আছে। মন্দ গুলো দূরে থাকুক। ভালটাই উপভোগ করুন। এই গরমে সুস্থ থাকুন, ভাল থাকুক আপনার ত্বক।